Skip to main content

Posts

Showing posts from October, 2017

২০১৯ বিশ্বকাপে কী খেলবেন ধোনি, পরিষ্কার করে দিলেন সৌরভ

মহেন্দ্র সিংহ ধোনির পক্ষে কি ২০১৯ বিশ্বকাপ খেলা সম্ভব? ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় জানিয়ে দিলেন ধোনির ভবিষ্যৎ। কী বললেন তিনি?ধোনির ভবিষ্যৎ জানিয়ে দিলেন সৌরভ। দেশের সেরা উইকেটকিপার মহেন্দ্র সিংহ ধোনি। এক বাক্যে সবাই মেনেও নেবেন তা। কিন্তু ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের কাছে মাহি নন, বাংলার উইকেটকিপার ঋদ্ধিমান সাহাই দেশের সেরা উইকেটকিপার।দেশের সেরা উইকেটকিপার যখন ঋদ্ধিমান, তখন তো তাঁরই ২০১৯ বিশ্বকাপে নামা উচিত। সৌরভ অবশ্য মনে করেন ২০১৯ বিশ্বকাপ খেলবেন ধোনিই। বিরাট কোহলির দলে ধোনি সিনিয়র। রিভিউ নেওয়ার সময়ে ক্যাপ্টেন কোহলিকে যথাযথ পরামর্শ দেন ধোনিই। ব্যাট হাতে এখন আর ধোনি আগের মতো সেরকম বিধ্বংসী নন। অবশ্য তা সম্ভবও নয়। এখনকার ধোনি ধ্বংসাত্মক ক্রিকেট খেলেন না। বরং অনেক বেশি গঠনমূলক ‘রাঁচির রাজপুত্র’। সৌরভ বলেছেন, ‘‘২০১৯ বিশ্বকাপে খেলবে ধোনিই। আমার সেরকমই মনে হয়। ৩৬ বছরের ধোনি এবং ২০০৪ সালে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে খেলতে নামা ধোনির মধ্যে অনেক পার্থক্য। শুধু উইকেটকিপার নয়, একজন প্রকৃত নেতা হিসেবে কোহলির প্রযোজন ধোনিকে। স্টাম্পের পিছনে দাঁড়িয়ে গোটা মাঠের দিকে

IAS এর ইন্টারভিউ এ প্রশ্ন করেছিল, মেয়েদের শরীরের কোনটি আমরা খেতে পারি ? উত্তর জানলে অবাক হয়ে যাবেন।

IAS পরীক্ষায় এমন কিছু প্রশ্ন করা হল যা জানলে আপনি চমকে যাবেন । আপনারা সকলেই জানেন IAS পরীক্ষা কত টা কঠিন হয় ।সব পরীক্ষায় ভালো নাম্বার আনার জন্যে দিন রাত পড়া শুনা করতে হয় ।সেই রকমি IAS এমন একটি পরীক্ষা যাতে কঠোর পরিশ্রম না করলে আপনি পাস করতে পারবেন না আর পাশ করার পর আপনাকে ইন্টারভিউ ডাকা হয় আর সেখানে যা প্রশ্ন করা হয় জানলে চমকে যাবেন ।ইউটিউবের একটি ভিডিও তে দেখানে হয়েছে IAS ইন্টারভিউতে কি কি প্রশ্ন করা হয় আর তাদের মধ্যে একটু অবাক করা প্রশ্ন হল মেয়েদের কোন অঙ্গ টি আমরা খেতে পারি  ? সত্যিই মাথা ঘুরিয়ে দেয়ার প্রশ্ন আর এই প্রশ্নটা শুনে অনেকের মনে বাজে চিন্তা ভাবনাও আসতে পারে ।কিন্তু জানিয়ে রাখি এরকম চিন্তায় ফেলে দেয়ার মতোই প্রশ্ন হয়ে থাকে । এটার উত্তর টা হলো Lady Finger , যার বাংলায় মানে ঢেঁড়স ।

মুকেশ আম্বানীর ড্রাইভারের মাইনে কত জানেন? এবং বাড়ির কর্মচারীদের বেতন কত ? জানলে চমকে যাবেন

রিলাইন্স কোম্পানির মালিক মুখেশ আমবানি হলেন ভারতের সবথেকে ধনী ব্যক্তি। তার স্ত্রী নিতা আম্বানিও হলেন বিখ্যাত বিজনেস ওমেনদের তালিকায় শীর্ষ স্থানে। মুখেশ আমবানির ড্রাইভারের বেতন যত তত টাকা বেতন একজন টপক্লাস MBA চাকুরিজীবিও পান না।মুখেশ আমবানির ড্রাইভারের বর্তমান মাসিক বেতন ভারতীয় মুদ্রায় দুই লক্ষ টাকা। যেটা বার্ষিক মূল্যায়ন করলে দাঁড়ায় 24 লক্ষ টাকা। স্বপ্ন মনে হলেও এটাই সত্যি।মুকেশ আম্বানীর বাড়ির কর্মচারীদের বেতন কত হতে পারে বলে আপনার মনে হয়?ভারত তথা বিশ্বের একজন অন্যতম শিল্পপতি ও ধনকুবের মুকেশ আম্বানীর পরিচয় আলাদা করে দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না।বিত্তশালী অম্বানীর ক্রমশঃ অগ্রগতি তার প্রতিভা ও পরিচয়কে চিহ্নায়িত করে। তার ২৭ তলা এন্টিলিয়া ম্যানসন বিশ্বের সবচেয়ে দামী বাসভবন যা মুম্বাইতে অবস্থিত।মুকেশ অম্বানীর বিখ্যাত এই বাসভবনে ৬০০ জন কর্মচারী কাজ করে। এটা সত্যিই ভাবুক করার মতই তথ্য। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এই ৬০০ জন কাজের লোকের বেতন দেওয়ার ব্যাপারে মুকেশ অম্বানী কোনোরকম কৃপনতা দেখান নি।সকল কর্মচারীগন তাদের স্বীয় স্বীয় বিষয়ে যথেষ্ট পারদর্শী এবং তারা প্রত্যেকে বড় অঙ্কের মাসিক বেতন পায়।

বিয়ে করলেন স্যান্ডি সাহা? বিস্তারিত জানলে অবাক হয়ে যাবেন।

স্যান্ডি সাহাকে চেনেনে? আচমকা এই প্রশ্ন করলে আপনি একটু হলেও হকচকিয়ে যাবেন৷অবধারিত ভাবে বলবেন, কে স্যান্ডি! যদি বলি আরে, ওই ফেসবুকের ‘কাদা-কাদা’ ছেলেটা৷আপনি একবাক্যে বলবেন, হ্যাঁ এবার চিনতে পেরেছি স্যান্ডিকে৷ সম্প্রতি ফেসবুকে ভাইরাল স্যান্ডি সাহা ও তাঁর কাদা-কাদা৷ নিউ ব্যারাকপুরের বছর একুশের যুবকই এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রেন্ডে৷ বলা ভালো দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন এই প্ল্যাটফর্মে৷এই বঙ্গে যারা নিয়মিত ফেসবুক ঘাঁটাঘাঁটি করেন, তাঁদের কাছে স্যান্ডি এখন বেশ পরিচিত নাম৷ ফেসপ্যাক লাগিয়ে ফেসবুক লাইভ করেই সে আজ রীতিমতো জনপ্রিয়৷ আড়াই থেকে তিন লাখ শেয়ার হচ্ছে তাঁর এক একটা ভিডিও৷ হাজার-হাজার কমেন্টের ঝড় বুঝিয়ে দিচ্ছে তিনি ‘সেলিং লাইক হট কচুরিস’৷তাবড় সেলেবদেরও রীতিমতো ‘লজ্জায়’ ফেলে দিতে পারেন স্যান্ডি৷ হ্যাঁ, এমনই এখন তাঁর টিআরপি হোয়টসঅ্যাপেই জানিয়ে দিয়েছিলেন যে, রাত এগারোটার পর ফোন করলেই মন খুলে আড্ডা দেবে ‘রাত জাগা পাখি’ স্যান্ডি৷ঠিক তেমনটাই হল৷ কথোপকথনটা নিছকই সাক্ষাৎকারের চৌহদ্দিতে আটকে ছিল না৷স্যান্ডির সঙ্গে টেলিফোনে গল্পই হল৷আর তাতেই ‘মানুষ স্যান্ডি’টা বেরিয়ে এসেছে৷কথ

এখন থেকে ১ টাকায় বিয়ার! খান যত খুশি…

শুনলে মনে হতেই পারে, এ নির্ঘাৎ ভুল খবর৷ কেউ ইচ্ছাকৃত রটিয়েছে৷ লোককে খালি ভুল পথে চালিত করার চেষ্টা৷ কিন্তু এমনটা আদতেও না৷ সত্যিই এমন হতে চলেছে৷ আর হতে চলেছে কলকাতায়৷ শহরের মোট ৮টি বারে পাওয়া যাবে ১ টাকায় বিয়ার৷ এই আটটি বার হল বাইকার্স ক্যাফে, টিএফও- দ্যা ফ্যাক্টরি আউটলেট, পুয়োর হাউস, ট্রাম ডিপো, তিসা, দ্যা ড্রাঙ্কেন মাঙ্কি, ওয়াল স্ট্রিট বার ও বার্নট গার্লিক৷ প্রতি সেকেন্ডে এখানে মিলবে ১ টাকার বিয়ার৷ তাও একদিন নয়৷ টানা তিন দিন৷ ২৬ থেকে ২৮ অক্টোবর৷ দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত ঢালাও চলবে এই ১ টাকার বিয়ার৷ খান যত খুশি৷ শেষ হবে মধ্যরাতে৷ তবে এক্ষেত্রে আরও একটা কথা৷ আপনাকে কিন্তু আগে থেকে যে কোনও বারে টেবিল বুক করে যেতে হবে৷ তবে এর জন্য আগে থেকে একটি কানাকড়িও খরচ করতে হবে না৷ মানে প্রি-বুকিং ফি কিছু লাগবে না৷ শুধু নিজের নাম রেজিস্টার করাতে হবে৷ এর জন্য যেতে হবে আপনাকে।

নিজেকে নিয়ে ফেসবুকে খিল্লির পোষ্ট দেখে কষ্টের বহিঃপ্রকাশ করলেন দেব – ভাইরাল

বাঙালি? তুমি কেমন বাঙালি? সামান্য পেজ চালাতে দেবকে নিয়ে খিল্লি করো, আমাকে বেদম্যান নাম দাও। আমাকে নিয়ে হাজার হাজার জোকস বানিয়ে অনেক লাইক শেয়ার পাও। পাব্লিক খাচ্ছে,তাই খাওয়াচ্ছো। আর যাকে খিল্লি করে খাওয়াচ্ছো,তাকে সম্মান?? না ওসব হয়না। কত লোকেই খিল্লি করে,শেয়ার করে,সত্যি খুব হাসি পায়,আমারও। তবে এই ভাবে কাউকে আক্রমণ করে?হয়ত এটাই লাইক বাড়ানোর পদ্ধতি। পেজে বেদম্যানের পোস্ট দিলুম,অনেক লাইক,অনেক শেয়ার,হাজার খিল্লি। আর দেব??দেখছে এসব??না?কেন?? অ্যামাজনে শুটিং এ ব্যস্ত? এবাবা, ওখানে দেবের জায়গায় আপনাদের থাকার কথা,যাহ কি হবে এবার। খিল্লি ভালো,তবে বেশি বেশি ভালো না। এরাই আবার লাইকের আশায় রজনীকান্তের কাবালি এই করলো ওই করলো বলছে।বলছে বেদম্যানের সিনেমার দিনও ছুটি দেবে? এটাই বাঙালি। বাংলা সিরিয়াল??? পটল কুমার???? গোয়েন্দা গিন্নি?? ছিঃ,ওসব কেউ দেখে?? বাংলা সিনেমাও না। কিছুলোক এত জানে,যে কেন এখনো এখানে আছে এটাই চিন্তার।অস্কার বলছে,”কিরে তুই নিজে এসে আমায় নিবি নাকি আমি তোর কাছে যাবো?” যাই হোক,আমরা ক্ষুদ্র মানুষ,বাংলা ভালো বলতে পারেনা,অভিনয় পারেনা,তাও চেষ্টা করছে,এত

আসল হিজড়ে বনাম নকল হিজড়ের লড়াই কলকাতায় – থাকলো ভিডিও

নকল হিজড়ের দলের  হাতে মার খেলেন আসল হিজড়ের দল। গার্ডেনরিচের রামনগর মোড়ের ভয়াভয় ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা এলাকা জুড়ে। জানা গেছে, মঙ্গলবার ভোরে ১০ জন যুবক মিলে ৪ জন হিজড়েকে ভীষণ মারধর করেন।একজনের অভিযোগ, তার চুল কেটে নেন ওই যুবকরা। অন্যজনের মাথায়  ১০টি সেলাই অভিযোগ উঠেছে, বেশকিছুদিন ধরে হিজড়ে সেজে এলাকার মোড়ে মোড়ে ঘুরে বেড়াতেন ওই যুবকরা।  জোর-জবরদস্তি টাকা আদায় থেকে শুরু করে, চুরি ছিন্তাই এমনকি মারধরও করতেন তাঁরা। কিছুদিন আগে আসল হিজড়েদের নজরে পড়ে ব্যাপারটি। এলাকাবাসী তাঁদের জানান, নকল হিজড়ের দলের তাণ্ডব না থামলে আসলরা মুশকিলে পড়বেন এবং এলাকাবাসী তাঁদের আর কোনও ভাবেই সাহায্য করবে না। গার্ডেনরিচ থানায় এসে অভিযোগ দায়ের করেন আসল হিজড়ের দল। বিষয়টি যাতে খতিয়ে দেখার জন্য পুলিশকে চাপ দিতে থাকেন। তবে পুলিশের পদক্ষেপ নেওয়ার আগেই ওই ১০ যুবকের হাতে পড়ে যায় হিজড়ের দলটি।  থানায় অভিযোগ জানানোর প্রতিবাদে মারধর করা হয় তাঁদের। হিজড়েরা জানিয়েছেন, যদি ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পুলিশ এর কোনও ব্যবস্থা না নেয়, তবে থানা ঘেরাও করবেন উনারা। দেখুন ভিডিও

ট্রেনের শেষে “X” চিহ্ন থাকে কেন,জানলে অবাক হবেন জানুন

আমরা প্রতিদিন নানান যানবাহনে যাতায়াত করি ।তাদের মধ্যে অন্যতম হল ট্রেন ।আর সেই ট্রেনে এমন কিছু থাকে তা আমরা লক্ষ করি না ।অনেকে ট্রেনের বগির শেষে নানান চিহ্ন করা থাকে আসলে এই চিহ্ন গুলি আসলে কি জন্যে দেওয়া থাকে ।এর আসল মানে কি তা আজ জেনে নিন।  ট্রেনের শেষে X চিহ্ন থাকে প্রায় সব ট্রেনের শেষে এই চিহ্ন থাকে , এই চিহ্ন লাল আর সাদা রঙের দিয়ে তৈরি করা হয় । আর আসল অর্থ হল যাতে সবাই বুঝতে পারে পুরো ট্রেনটি চলে গেছে ।যাতে ট্রেনের করমচারীরা বুঝতে পারে ট্রেনটি চলে গেছে । এই ছাড়াও ট্রেনের শেষে LV নামে একটা বোর্ড লাগানো হয় । এই বোর্ডের রঙ কালো আর সাদা কালি দিয়ে লেখা হয়ে থাকে । এই ফুল ফর্ম হল Last Vehicle তাঁর মানে হল শেষ ডিব্বা । এটা দেখার পর রেল কর্মচারীরা বুঝে যান ট্রেনের পুরো অংশ টি এসেছে কিনা ।যদি বোর্ড টি না দেখতে পায় তাহলে বুঝে নেন পুরো ট্রেনটি আসেনি তখনি তাঁর সেই নিয়ে কাজ শুরু করে দেন ।

এই ছবিতে কোথায় ইঁদুর লুকিয়ে আছে ,৭ লক্ষ মানুষ উত্তর দিতে পারেনি দেখুন

আমরা নানান প্রশ্নের উত্তর দিয়ে থাকি ।কখনও সহজ প্রশ্নের উত্তর কঠিন বলে মনে হয় । আবার কঠিন প্রশ্নের উত্তর সহজে আমরা দিয়ে দি ।কিন্তু আমরা কখন চেষ্টা করতে ছাড়িনা । সব সময় চেষ্টা করে যায় ।কিন্তু কখন যদি অনেক চেষ্টা করার পর কোন প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দি ত্তখন মনে একটা অন্য রকম আনন্দ হয় ।মনে হয় আমি এবার সব কিছু সহজে পারব । .  হ্যাঁ যে চেষ্টা করে তাঁর সহজে হার হয় না , সেঠিক সঠিক উত্তর বার করে নেবেই ।কিছু প্রশ্ন থাকে চোখের পরীক্ষা আবার কিছু থাকে ব্রেনের পরীক্ষা নিজের মত করেতার উত্তর দিতে হয়, আসুন সেই রকমি একটা প্রশ্ন নিয়ে এসেছি আমরা …এই ছবিটিতে একটু ইঁদুর আছে যেটা খুঁজতে গেলে আপনাকে একটু পরিশ্রম করতে হবে.  .  এই ছবিতে একদিকে আছে একটি সাদা বেড়াল ।কিন্তু এই ছবিতে ইঁদুর টি কোথায় তাই সবাই ভাববেন ।হ্যাঁ ভালো করে দেখলে আপনি ঠিক এর উত্তর দেখতে পাবেন । .  এই ছবিটিকে একবার উলটে দেখুন ইঁদুর টিকে ঠিক বোঝা যাচ্ছে । এই প্রশ্নের উত্তর কেউ সহজে দেয়নি ।কিন্তু একটু চেষ্টা করলে সে ঠিক উত্তর দিয়ে দিয়েছে ।