Skip to main content

মুকেশ আম্বানীর ড্রাইভারের মাইনে কত জানেন? এবং বাড়ির কর্মচারীদের বেতন কত ? জানলে চমকে যাবেন




রিলাইন্স কোম্পানির মালিক মুখেশ আমবানি হলেন ভারতের সবথেকে ধনী ব্যক্তি। তার স্ত্রী নিতা আম্বানিও হলেন বিখ্যাত বিজনেস ওমেনদের তালিকায় শীর্ষ স্থানে।
মুখেশ আমবানির ড্রাইভারের বেতন যত তত টাকা বেতন একজন টপক্লাস MBA চাকুরিজীবিও পান না।মুখেশ আমবানির ড্রাইভারের বর্তমান মাসিক বেতন ভারতীয় মুদ্রায় দুই লক্ষ টাকা। যেটা বার্ষিক মূল্যায়ন করলে দাঁড়ায় 24 লক্ষ টাকা। স্বপ্ন মনে হলেও এটাই সত্যি।মুকেশ আম্বানীর বাড়ির কর্মচারীদের বেতন কত হতে পারে বলে আপনার মনে হয়?ভারত তথা বিশ্বের একজন অন্যতম শিল্পপতি ও ধনকুবের মুকেশ আম্বানীর পরিচয় আলাদা করে দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না।বিত্তশালী অম্বানীর ক্রমশঃ অগ্রগতি তার প্রতিভা ও পরিচয়কে চিহ্নায়িত করে। তার ২৭ তলা এন্টিলিয়া ম্যানসন বিশ্বের সবচেয়ে দামী বাসভবন যা মুম্বাইতে অবস্থিত।মুকেশ অম্বানীর বিখ্যাত এই বাসভবনে ৬০০ জন কর্মচারী কাজ করে। এটা সত্যিই ভাবুক করার মতই তথ্য। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এই ৬০০ জন কাজের লোকের বেতন দেওয়ার ব্যাপারে মুকেশ অম্বানী কোনোরকম কৃপনতা দেখান নি।সকল কর্মচারীগন তাদের স্বীয় স্বীয় বিষয়ে যথেষ্ট পারদর্শী এবং তারা প্রত্যেকে বড় অঙ্কের মাসিক বেতন পায়। ২০১১ সালের একটি তথ্য অনুসারে অম্বানীর কর্মচারীদের ন্যুনতম মাসিক বেতন ছিল ৬০০০টাকা। পরবর্তীকালে তা প্রতিমাসে ২লক্ষ টাকায় দাঁড়ায়। বেতনের পাশাপাশি সকল কর্মচারীদের জীবনবীমা ও তাদের সন্তানদের শিক্ষার জন্য বিশেষ ভাতা দেওয়া হয়।আর একটি মনমুগ্ধকর ঘটনা হলো, মুকেশ অম্বানী তার দুই জন কর্মচারীর সন্তানদেরকে আমেরিকায় পড়বার ব্যবস্থা করে দিয়েছিন। ভারতের গর্ব মুকেশ অম্বানী যে অকৃপণ ও দরদী এক মানুষ তার এক নিদর্শন আমরা এখানেই পেলাম।

Comments

Popular posts from this blog

ট্রেনের শেষে “X” চিহ্ন থাকে কেন,জানলে অবাক হবেন জানুন

আমরা প্রতিদিন নানান যানবাহনে যাতায়াত করি ।তাদের মধ্যে অন্যতম হল ট্রেন ।আর সেই ট্রেনে এমন কিছু থাকে তা আমরা লক্ষ করি না ।অনেকে ট্রেনের বগির শেষে নানান চিহ্ন করা থাকে আসলে এই চিহ্ন গুলি আসলে কি জন্যে দেওয়া থাকে ।এর আসল মানে কি তা আজ জেনে নিন।  ট্রেনের শেষে X চিহ্ন থাকে প্রায় সব ট্রেনের শেষে এই চিহ্ন থাকে , এই চিহ্ন লাল আর সাদা রঙের দিয়ে তৈরি করা হয় । আর আসল অর্থ হল যাতে সবাই বুঝতে পারে পুরো ট্রেনটি চলে গেছে ।যাতে ট্রেনের করমচারীরা বুঝতে পারে ট্রেনটি চলে গেছে । এই ছাড়াও ট্রেনের শেষে LV নামে একটা বোর্ড লাগানো হয় । এই বোর্ডের রঙ কালো আর সাদা কালি দিয়ে লেখা হয়ে থাকে । এই ফুল ফর্ম হল Last Vehicle তাঁর মানে হল শেষ ডিব্বা । এটা দেখার পর রেল কর্মচারীরা বুঝে যান ট্রেনের পুরো অংশ টি এসেছে কিনা ।যদি বোর্ড টি না দেখতে পায় তাহলে বুঝে নেন পুরো ট্রেনটি আসেনি তখনি তাঁর সেই নিয়ে কাজ শুরু করে দেন ।

এই ছবিতে কোথায় ইঁদুর লুকিয়ে আছে ,৭ লক্ষ মানুষ উত্তর দিতে পারেনি দেখুন

আমরা নানান প্রশ্নের উত্তর দিয়ে থাকি ।কখনও সহজ প্রশ্নের উত্তর কঠিন বলে মনে হয় । আবার কঠিন প্রশ্নের উত্তর সহজে আমরা দিয়ে দি ।কিন্তু আমরা কখন চেষ্টা করতে ছাড়িনা । সব সময় চেষ্টা করে যায় ।কিন্তু কখন যদি অনেক চেষ্টা করার পর কোন প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দি ত্তখন মনে একটা অন্য রকম আনন্দ হয় ।মনে হয় আমি এবার সব কিছু সহজে পারব । .  হ্যাঁ যে চেষ্টা করে তাঁর সহজে হার হয় না , সেঠিক সঠিক উত্তর বার করে নেবেই ।কিছু প্রশ্ন থাকে চোখের পরীক্ষা আবার কিছু থাকে ব্রেনের পরীক্ষা নিজের মত করেতার উত্তর দিতে হয়, আসুন সেই রকমি একটা প্রশ্ন নিয়ে এসেছি আমরা …এই ছবিটিতে একটু ইঁদুর আছে যেটা খুঁজতে গেলে আপনাকে একটু পরিশ্রম করতে হবে.  .  এই ছবিতে একদিকে আছে একটি সাদা বেড়াল ।কিন্তু এই ছবিতে ইঁদুর টি কোথায় তাই সবাই ভাববেন ।হ্যাঁ ভালো করে দেখলে আপনি ঠিক এর উত্তর দেখতে পাবেন । .  এই ছবিটিকে একবার উলটে দেখুন ইঁদুর টিকে ঠিক বোঝা যাচ্ছে । এই প্রশ্নের উত্তর কেউ সহজে দেয়নি ।কিন্তু একটু চেষ্টা করলে সে ঠিক উত্তর দিয়ে দিয়েছে ।

IAS এর ইন্টারভিউ এ প্রশ্ন করেছিল, মেয়েদের শরীরের কোনটি আমরা খেতে পারি ? উত্তর জানলে অবাক হয়ে যাবেন।

IAS পরীক্ষায় এমন কিছু প্রশ্ন করা হল যা জানলে আপনি চমকে যাবেন । আপনারা সকলেই জানেন IAS পরীক্ষা কত টা কঠিন হয় ।সব পরীক্ষায় ভালো নাম্বার আনার জন্যে দিন রাত পড়া শুনা করতে হয় ।সেই রকমি IAS এমন একটি পরীক্ষা যাতে কঠোর পরিশ্রম না করলে আপনি পাস করতে পারবেন না আর পাশ করার পর আপনাকে ইন্টারভিউ ডাকা হয় আর সেখানে যা প্রশ্ন করা হয় জানলে চমকে যাবেন ।ইউটিউবের একটি ভিডিও তে দেখানে হয়েছে IAS ইন্টারভিউতে কি কি প্রশ্ন করা হয় আর তাদের মধ্যে একটু অবাক করা প্রশ্ন হল মেয়েদের কোন অঙ্গ টি আমরা খেতে পারি  ? সত্যিই মাথা ঘুরিয়ে দেয়ার প্রশ্ন আর এই প্রশ্নটা শুনে অনেকের মনে বাজে চিন্তা ভাবনাও আসতে পারে ।কিন্তু জানিয়ে রাখি এরকম চিন্তায় ফেলে দেয়ার মতোই প্রশ্ন হয়ে থাকে । এটার উত্তর টা হলো Lady Finger , যার বাংলায় মানে ঢেঁড়স ।